১.দূরদূরান্তের শ্রমিকদের আপাতত কর্মস্থলে আসতে নিষেধ করা হলেও তাঁরা শিল্পাঞ্চলে ফিরছেন। ফলে নতুন করে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি থাকছেই----সংবাদ বিশ্লেষক
২.শ্রমিকদের নিষেধের পরও তারা কেনো কর্মস্হলে ফিরেছে তা বোধগম্য নয়----মালিক সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ
৩.পরিকল্পনার চেয়ে বেশি কারখানা খুলেছে---শিল্প পুলিশ।
...আমার প্রশ্ন এই বিষয়টি তদারকির দায়িত্ব কার? কে নিশ্চিত করবেন আসলেই তাদের কর্মস্থলে আসতে নিষেধ করা হয়েছে!? কি করে নিশ্চিত হওয়া যাবে নিষেধ করা সত্ত্বেও তারা শিল্পাঞ্চলে ফিরছেন!! এমন যে হবে না তার নিশ্চয়তা কে দেবে যে শ্রমিকদের আসতে বাধ্য করা হয়নি ??!! যেসব কারখানা জরুরি ক্রয়াদেশের কারণ দেখিয়ে ৭০-৮০ শতাংশ শ্রমিক নিয়ে উৎপাদন শুরু করেছে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত না করেই তাদের বিষয়ে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর অবস্থান কি? কে নেবে এর দায়? আদৌ কোন মনিটরিং আছে তাদের!? আছে কি সদস্য কারখানাগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ!! শ্রমিকদের পুরনো সমস্যার সমাধান না করে(বকেয়া,ছাটাই,) পুনরায় কারখানা খুলে দেয়া মানে বর্তমান করোনা সঙ্কটের এই বিপদজনক সময়ে আগুন ছাই চাপা দিয়ে রাখা!!জরুরি ক্রয়াদেশের কারণ দেখিয়ে কারখানায় এতো বিপুল সংখ্যক শ্রমিক সমাগম করে এবং স্বাস্থ্যবিধি না মেনে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করিয়ে গার্মেন্টস মালিকরা পুরো দেশকে চরম করোনা ভাইরাস হুমকির মধ্যে ঠেলে দিলেন।সবচে বড় বিষয় যে জরুরি ক্রয়াদেশের অজুহাতে এইসব স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ড করা হচ্ছে সেই জরুরী ক্রয়াদেশ দেয়া দেশ গুলোই তো যাচ্ছে করোনাকালীন জরুরী অবস্থার মধ্যে! এই অবস্থায় জরুরি ক্রয়াদেশের ব্যাপারটি কতটা বাস্তবিক,নাকি এটা গার্মেন্টস মালিকদের লোভ-লালসা!? শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রনালয় নিরব কেন!!
বিজিএমইএ, বিকেএমইএ কিংবা প্রশাসন যখন নিষেধই করেছে তখন শ্রমিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্হলে ফিরবেন??? তাদের কি মরার ভয় নেই???হ্যা ভাই মরার ভয় তাদেরও আছে কিন্ত মালিক নামের রক্তচোষা কুত্তাগুলো তাদের কর্মস্হলে ফিরতে বাধ্য করেছে।বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এর কর্মস্হলে ফিরতে মানা করাটাতে তারা আশ্বস্হ হতে পারেনি।কারণ ভূতের মুখে রাম রাম কখনো মঙ্গল ঢেকে আনেনা শ্রমিকরা অতিতে সেটা হারে হারে টেড় পেয়েছে তাইতো মালিক সংগঠনের এসব ফাঁকা বুলিকে উপেক্ষা করে পায়ে হেঁটে শ্রমিকরা পেটের দায়ে কর্মস্হলে ফিরছেন।মালিক সংগঠন বলেছে মার্চ মাসের বেতন ১৬ তারিখের আগে পরিশোধ করা হবে।কিন্ত বাস্তবতা বলছে ভিন্নকথা।১৬ তারিখের আগে অল্প সংখ্যক কারখানায় বিনা প্রতিবন্ধকতায় বেতন পরিশোধ করেছে।করোনার ঝুঁকি নিয়েও শ্রমিকদের বেতনের ঢাকা,নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর,ময়মনসিংহের বিভিন্ন কারখানায় ভাঙচোর-বিক্ষোভ করতে দেখা গিয়েছে।ভাঙচুর চলছে এখনো কেননা অনেক ফ্যাক্টরি যে এখনো বেতন পরিশোধ করেনি😇😪।কিছু কিছু কারখানা আবার ২-৩ মাসের বেতন আটকে রেখেছে।তাতে কি বুঝা গেলো??? বিজিএমইএ, বিকেএমইএ কথার বুলি ফুটায়নি???
সরকার,শ্রমিক সংগঠন,, এমনকি মালিক সংগঠনও বলেছে ছাটাই চলবেনা????কিন্ত কারখানা কর্তৃপক্ষ কি আদৌ সেটা আমলে নিয়েছে???
প্রশাসনের নিষেধ থাকা সত্বেও দেশছুড়ে শ্রমিক ছাটাই অব্যাহত রয়েছে।বেশিরভাগ কারখানায় আবার বিনা বেতনে শ্রমিক ছাঁটাই করছে।
শ্রমিক সংগঠন বলেছে স্বল্প পরিসরে কারখানা খুলবে।কারখানার আশপাশের শ্রমিকরাই আপাতত কাজ করবে তাও আবার উচ্চ স্বাস্হ্য সুরক্ষার সহিত।কিন্ত বাস্তবে ফুটে উঠেছে ভিন্ন চিএ!
স্বল্প পরিসরের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অননুমোদিত কারখানা গুলো অনুমোদন না নিয়েই কারখানা খুলেছে।বেশিরভাগ কারখানায় খুলেছে একযোগে। কারখানা থেকে শ্রমিকদের জোরপূর্বক কাজে ফিরতে বলছে কারখানাগুলো অন্যথায় দেওয়া হয়েছে ছাঁটাইয়ের হুমকি।নিরুপায় হয়ে শ্রমিকরা ঝুঁকি নিয়ে কারখানায় ফিরছে।
ফিরতে বাধ্য হয়েছে।
মালিক সংগঠন কিংবা প্রশাসন বলছে শ্রমিকদের স্বাস্হ সুরক্ষার সহিত কাজ করানো হচ্ছে।
মালিক বলছে মেইন গেইটে বসানো হয়েছে থার্মাল স্ক্যানার,স্প্রে মেশিন।সুব্যবস্থা করা হয়েছে হাত ধোয়ার।সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ২ পালা সিস্টেমে ডিউটি চলছে।
হুম আমিও এসব স্বীকার করছি।শারমিন গ্রুপেরমত কিছু কারখানা ২ পালা সিস্টেমে ডিউটি করাচ্ছে।বড় বড় কারখানাগুলো থার্মাল স্ক্যানার এ চেকিং, জীবাণুনাশক স্প্রে কিংবা হাত ধোয়ার ব্যবস্হা করেছে কিন্ত সেটাও খুব অল্প কারখানায়ই করেছে।ধরে নিলাম কর্তৃপক্ষ এসকল পন্থা সঠিকভাবে পালন করছে কিন্ত করোনা প্রতিরোধে এটুকুই কি যথেষ্ট????
উওর : ১% যথেষ্ট।
যদি তাই হতো তবে স্বাস্হ্যসুরক্ষার জন্য সাভারে শ্রমিকদের বিক্ষোভ,ভাঙচুর করতে হতোনা।স্বল্প পরিসরে যদি কারখানা খুলা হতো তবে ২০ হাজার কর্মসংস্থানের কারখানায় প্রথমদিনেই ১৫ হাজার শ্রমিককে কাজে ফিরতে বাধ্য করানো হতোনা।
মালিকপক্ষ বলছে আমরা কারখানায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখলেও কারখানার বাহিরে শ্রমিকরা সেটা মেনে চলছেনা।প্লিজ পাগলের অট্রহাসির গল্প বন্ধ করুন!
নিরীহ শ্রমিকদের নিয়ে আর একটা বাজে কথা বলবেননা প্লিজ!
সরকারী অফিস ৫ই এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ।একটা সরকারি অফিসে কতজন কাজ করে??? ১০০,২০০০,৫০০০,১০০০?
আর একটা শিল্প কারখায় কতজন কাজ করে???
২-৩০ হাজার।
সরকার যদি ১হাজার মানুষের স্বাস্হ সুরক্ষা দিয়ে কাজে ফেরাতে ব্যর্থ হয় তাহলে গার্মেন্টস মালিকরা ৩০ হাজার শ্রমিকের সুরক্ষা কিভাবে দিবেন???
আর কত অট্রহাসি হাসাবেন???
আর কত অসহায় শ্রমিকদের জীবন নিয়ে খেলবেন???
মনে রাখবেন সরকারী অফিস কিংবা স্কুল-কলেজের চেয়ে এসব অসহায় শ্রমিকরা কয়েকশ গুণ বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। স্কুল,,কলেজ কিংবা সরকারী অফিসে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা গেলেও এসকল ঘনবসতিপূর্ণ শিল্পকারখানায় সেটা সম্ভবনা।
প্লিজ স্বার্থের নেশায় অন্ধ হয়ে এসব শ্রমিকদের জীবন নিয়ে খেলা বন্ধ করুন🙏🙏
আজকে যেই দেশের অর্থনীতিকে আপনারা মালেশিয়া,কানাডার সাথে তুলনা করেন,,,,পদ্মাসেতু তৈরি করে গর্ব করেন সেসব কিছুর পিছনে সবচেয়ে বেশি অবদান কাদের????
তথাকথিত এইসব আক্কেলহীন অসহায় শ্রমিকদের।অন্তত জিডিপি,জিএনপি কিংবা বৈদেশিক রপ্তানি আয়ে তাদের অবদানের পরিসংখ্যান তাই বলে।তবুও দেশের সিংহভাগ রপ্তানি আয়করা,,,দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিই আজ অসহায়😪😪
২.শ্রমিকদের নিষেধের পরও তারা কেনো কর্মস্হলে ফিরেছে তা বোধগম্য নয়----মালিক সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ
৩.পরিকল্পনার চেয়ে বেশি কারখানা খুলেছে---শিল্প পুলিশ।
...আমার প্রশ্ন এই বিষয়টি তদারকির দায়িত্ব কার? কে নিশ্চিত করবেন আসলেই তাদের কর্মস্থলে আসতে নিষেধ করা হয়েছে!? কি করে নিশ্চিত হওয়া যাবে নিষেধ করা সত্ত্বেও তারা শিল্পাঞ্চলে ফিরছেন!! এমন যে হবে না তার নিশ্চয়তা কে দেবে যে শ্রমিকদের আসতে বাধ্য করা হয়নি ??!! যেসব কারখানা জরুরি ক্রয়াদেশের কারণ দেখিয়ে ৭০-৮০ শতাংশ শ্রমিক নিয়ে উৎপাদন শুরু করেছে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত না করেই তাদের বিষয়ে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর অবস্থান কি? কে নেবে এর দায়? আদৌ কোন মনিটরিং আছে তাদের!? আছে কি সদস্য কারখানাগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ!! শ্রমিকদের পুরনো সমস্যার সমাধান না করে(বকেয়া,ছাটাই,) পুনরায় কারখানা খুলে দেয়া মানে বর্তমান করোনা সঙ্কটের এই বিপদজনক সময়ে আগুন ছাই চাপা দিয়ে রাখা!!জরুরি ক্রয়াদেশের কারণ দেখিয়ে কারখানায় এতো বিপুল সংখ্যক শ্রমিক সমাগম করে এবং স্বাস্থ্যবিধি না মেনে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করিয়ে গার্মেন্টস মালিকরা পুরো দেশকে চরম করোনা ভাইরাস হুমকির মধ্যে ঠেলে দিলেন।সবচে বড় বিষয় যে জরুরি ক্রয়াদেশের অজুহাতে এইসব স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ড করা হচ্ছে সেই জরুরী ক্রয়াদেশ দেয়া দেশ গুলোই তো যাচ্ছে করোনাকালীন জরুরী অবস্থার মধ্যে! এই অবস্থায় জরুরি ক্রয়াদেশের ব্যাপারটি কতটা বাস্তবিক,নাকি এটা গার্মেন্টস মালিকদের লোভ-লালসা!? শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রনালয় নিরব কেন!!
বিজিএমইএ, বিকেএমইএ কিংবা প্রশাসন যখন নিষেধই করেছে তখন শ্রমিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্হলে ফিরবেন??? তাদের কি মরার ভয় নেই???হ্যা ভাই মরার ভয় তাদেরও আছে কিন্ত মালিক নামের রক্তচোষা কুত্তাগুলো তাদের কর্মস্হলে ফিরতে বাধ্য করেছে।বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এর কর্মস্হলে ফিরতে মানা করাটাতে তারা আশ্বস্হ হতে পারেনি।কারণ ভূতের মুখে রাম রাম কখনো মঙ্গল ঢেকে আনেনা শ্রমিকরা অতিতে সেটা হারে হারে টেড় পেয়েছে তাইতো মালিক সংগঠনের এসব ফাঁকা বুলিকে উপেক্ষা করে পায়ে হেঁটে শ্রমিকরা পেটের দায়ে কর্মস্হলে ফিরছেন।মালিক সংগঠন বলেছে মার্চ মাসের বেতন ১৬ তারিখের আগে পরিশোধ করা হবে।কিন্ত বাস্তবতা বলছে ভিন্নকথা।১৬ তারিখের আগে অল্প সংখ্যক কারখানায় বিনা প্রতিবন্ধকতায় বেতন পরিশোধ করেছে।করোনার ঝুঁকি নিয়েও শ্রমিকদের বেতনের ঢাকা,নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর,ময়মনসিংহের বিভিন্ন কারখানায় ভাঙচোর-বিক্ষোভ করতে দেখা গিয়েছে।ভাঙচুর চলছে এখনো কেননা অনেক ফ্যাক্টরি যে এখনো বেতন পরিশোধ করেনি😇😪।কিছু কিছু কারখানা আবার ২-৩ মাসের বেতন আটকে রেখেছে।তাতে কি বুঝা গেলো??? বিজিএমইএ, বিকেএমইএ কথার বুলি ফুটায়নি???
সরকার,শ্রমিক সংগঠন,, এমনকি মালিক সংগঠনও বলেছে ছাটাই চলবেনা????কিন্ত কারখানা কর্তৃপক্ষ কি আদৌ সেটা আমলে নিয়েছে???
প্রশাসনের নিষেধ থাকা সত্বেও দেশছুড়ে শ্রমিক ছাটাই অব্যাহত রয়েছে।বেশিরভাগ কারখানায় আবার বিনা বেতনে শ্রমিক ছাঁটাই করছে।
শ্রমিক সংগঠন বলেছে স্বল্প পরিসরে কারখানা খুলবে।কারখানার আশপাশের শ্রমিকরাই আপাতত কাজ করবে তাও আবার উচ্চ স্বাস্হ্য সুরক্ষার সহিত।কিন্ত বাস্তবে ফুটে উঠেছে ভিন্ন চিএ!
স্বল্প পরিসরের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অননুমোদিত কারখানা গুলো অনুমোদন না নিয়েই কারখানা খুলেছে।বেশিরভাগ কারখানায় খুলেছে একযোগে। কারখানা থেকে শ্রমিকদের জোরপূর্বক কাজে ফিরতে বলছে কারখানাগুলো অন্যথায় দেওয়া হয়েছে ছাঁটাইয়ের হুমকি।নিরুপায় হয়ে শ্রমিকরা ঝুঁকি নিয়ে কারখানায় ফিরছে।
ফিরতে বাধ্য হয়েছে।
মালিক সংগঠন কিংবা প্রশাসন বলছে শ্রমিকদের স্বাস্হ সুরক্ষার সহিত কাজ করানো হচ্ছে।
মালিক বলছে মেইন গেইটে বসানো হয়েছে থার্মাল স্ক্যানার,স্প্রে মেশিন।সুব্যবস্থা করা হয়েছে হাত ধোয়ার।সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ২ পালা সিস্টেমে ডিউটি চলছে।
হুম আমিও এসব স্বীকার করছি।শারমিন গ্রুপেরমত কিছু কারখানা ২ পালা সিস্টেমে ডিউটি করাচ্ছে।বড় বড় কারখানাগুলো থার্মাল স্ক্যানার এ চেকিং, জীবাণুনাশক স্প্রে কিংবা হাত ধোয়ার ব্যবস্হা করেছে কিন্ত সেটাও খুব অল্প কারখানায়ই করেছে।ধরে নিলাম কর্তৃপক্ষ এসকল পন্থা সঠিকভাবে পালন করছে কিন্ত করোনা প্রতিরোধে এটুকুই কি যথেষ্ট????
উওর : ১% যথেষ্ট।
যদি তাই হতো তবে স্বাস্হ্যসুরক্ষার জন্য সাভারে শ্রমিকদের বিক্ষোভ,ভাঙচুর করতে হতোনা।স্বল্প পরিসরে যদি কারখানা খুলা হতো তবে ২০ হাজার কর্মসংস্থানের কারখানায় প্রথমদিনেই ১৫ হাজার শ্রমিককে কাজে ফিরতে বাধ্য করানো হতোনা।
মালিকপক্ষ বলছে আমরা কারখানায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখলেও কারখানার বাহিরে শ্রমিকরা সেটা মেনে চলছেনা।প্লিজ পাগলের অট্রহাসির গল্প বন্ধ করুন!
নিরীহ শ্রমিকদের নিয়ে আর একটা বাজে কথা বলবেননা প্লিজ!
সরকারী অফিস ৫ই এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ।একটা সরকারি অফিসে কতজন কাজ করে??? ১০০,২০০০,৫০০০,১০০০?
আর একটা শিল্প কারখায় কতজন কাজ করে???
২-৩০ হাজার।
সরকার যদি ১হাজার মানুষের স্বাস্হ সুরক্ষা দিয়ে কাজে ফেরাতে ব্যর্থ হয় তাহলে গার্মেন্টস মালিকরা ৩০ হাজার শ্রমিকের সুরক্ষা কিভাবে দিবেন???
আর কত অট্রহাসি হাসাবেন???
আর কত অসহায় শ্রমিকদের জীবন নিয়ে খেলবেন???
মনে রাখবেন সরকারী অফিস কিংবা স্কুল-কলেজের চেয়ে এসব অসহায় শ্রমিকরা কয়েকশ গুণ বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। স্কুল,,কলেজ কিংবা সরকারী অফিসে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা গেলেও এসকল ঘনবসতিপূর্ণ শিল্পকারখানায় সেটা সম্ভবনা।
প্লিজ স্বার্থের নেশায় অন্ধ হয়ে এসব শ্রমিকদের জীবন নিয়ে খেলা বন্ধ করুন🙏🙏
আজকে যেই দেশের অর্থনীতিকে আপনারা মালেশিয়া,কানাডার সাথে তুলনা করেন,,,,পদ্মাসেতু তৈরি করে গর্ব করেন সেসব কিছুর পিছনে সবচেয়ে বেশি অবদান কাদের????
তথাকথিত এইসব আক্কেলহীন অসহায় শ্রমিকদের।অন্তত জিডিপি,জিএনপি কিংবা বৈদেশিক রপ্তানি আয়ে তাদের অবদানের পরিসংখ্যান তাই বলে।তবুও দেশের সিংহভাগ রপ্তানি আয়করা,,,দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিই আজ অসহায়😪😪
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন